Showing posts with label Audio Lecture. Show all posts
Showing posts with label Audio Lecture. Show all posts

Sunday, 20 January 2019

চাঁদের বিজ্ঞান দশম পর্ব




পৃথিবীর বয়স যখন দশ কোটি বছর তখনো পৃথিবীপৃষ্ঠে প্রাকৃতিক সংঘর্ষ চলছিলো। বিশাল আকৃতির গ্রহাণু আছড়ে পড়ছিলো পৃথিবীর উপর। এসময় পৃথিবীর দিকে প্রচন্ড গতিতে ধেয়ে এলো বিশাল আকৃতির একটা পাথর। পরে বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন থেইয়া (Theia)। থেইয়ার আকার ও আয়তন মঙ্গল গ্রহের সমান। থেইয়ার সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষে পৃথিবীর একপাশ থেকে বিরাট একটা অংশ ভেঙে গেলো, থেইয়া গেলো চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে। সংঘর্ষের ফলে যে তাপ উৎপন্ন হলো তাতে এতদিন ধরে পৃথিবীর যে বায়বীয় আবরণ তৈরি হচ্ছিলো তা একেবারে বাষ্প হয়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলো। তারপরেও পৃথিবীর ঘূর্ণন কিন্তু থামেনি একটুও। থেইয়ার ধ্বংসাবশেষ আর পৃথিবী থেকে ছিটকে পড়া অংশগুলো মহাকর্ষ বলের প্রভাবে মিশে গিয়ে একটা পিন্ডে পরিণত হয়ে পৃথিবীর চারপাশে ঘুরতে শুরু করলো। এই গোলাকার পিন্ডটিই হলো পৃথিবীর চাঁদ। 

দশ পর্বের এই সিরিজের শেষ পর্বে আলোচনা করা হয়েছে কীভাবে এবং কোথায় চাঁদের জন্ম হয়েছিল, তারপর কীভাবে চাঁদের বিবর্তন ঘটেছে, এবং চাঁদের গঠন ও পরিবেশ কীরকম।





চাঁদের বিজ্ঞান নবম পর্ব


অ্যাপোলো-১৭ ছিল অ্যাপোলো প্রোগ্রামের সর্বশেষ মিশন। এই মিশনের পর মানুষ আর চাঁদে যায়নি। কারণ চাঁদে যেসব যন্ত্রপাতি মানুষ বসিয়ে এসেছে এবং বর্তমানে প্রযুক্তির এত উন্নতি হয়েছে যে চাঁদে সশরীরে না গিয়েও চাঁদের ছবি তোলা যাচ্ছে। চাঁদের কক্ষপথে স্থাপিত কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইটের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য ও উপাত্ত সংগ্রহ করা যাচ্ছে।

দশ পর্বের এই সিরিজের নবম পর্বে আলোচনা করা হয়েছে চাঁদে মানুষ যাওয়ার সর্বশেষ মিশন অ্যাপোলো-১৭ সম্পর্কে। 






চাঁদের বিজ্ঞান অষ্টম পর্ব



অ্যাপোলো-১২ ছিলো মানুষের দ্বিতীয়বার চাঁদে নামার মিশন। ১৯৬৯ সালের ১৪ নভেম্বর উড্ডয়নের ঠিক সাড়ে ছয়ত্রিশ সেকেন্ড পর একটি প্রকান্ড বজ্রপাত আঘাত হানে রকেট স্যাটার্ন-ফাইভের গায়ে। গ্রাউন্ড কন্ট্রোলের সাথে কমান্ড মডিউলের ডাটা ট্রান্সমিশান বন্ধ হয়ে যায়। এই সমস্যার সমাধান না হলে অ্যাপোলো-১২ মিশন পরিত্যক্ত ঘোষণা করতে হবে। হাতে সময় মাত্র কয়েক সেকেন্ড। অনুশীলনের সময় একবার এরকম হয়েছিল। একটা বিশেষ কমান্ড ব্যবহার করে কমিউনিকেশান চালু করা সম্ভব হয়েছিল। এবারেও সেটা প্রয়োগ করা হলো। সমস্যার সমাধান হয়ে গেলো। তারপর নির্বিঘ্নে রকেট পৌঁছে গেলো চাঁদের কক্ষপথে।

দশ পর্বের এই সিরিজের অষ্টম পর্বে আলোচনা করা হয়েছে অ্যাপোলো মিশনের ১২, ১৩, ১৪, ১৫ ও ১৬তম অভিযান সম্পর্কে। 






চাঁদের বিজ্ঞান সপ্তম পর্ব



চাঁদের কক্ষপথে নভোচারীসহ চন্দ্রযান পাঠানোর প্রথম সফল মিশন অ্যাপোলো-৮। স্যাটার্ন-ফাইভ রকেটে করে চাঁদের উদ্দেশ্যে মানুষ পাঠানোর প্রথম মিশন ছিল এটা। এই রকেট প্রতি সেকেন্ডে বিশ টন জ্বালানি পোড়ায়। ঘন্টায় প্রায় চল্লিশ হাজার কিলোমিটার বেগে তারা চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছে যায়। পৃথিবীর ইতিহাসে ওটাই ছিল সেই সময়ের মানুষবাহী নভোযানের জন্য সর্বোচ্চ বেগ। 

দশ পর্বের এই সিরিজের সপ্তম পর্বে আলোচনা করা হয়েছে অ্যাপোলো মিশনের অষ্টম, নবম, দশম ও একাদশ অভিযান সম্পর্কে। অ্যাপোলো ১১ মিশনের অভিযাত্রীরা সর্বপ্রথম চাঁদে পা রেখেছিলেন। 






চাঁদের বিজ্ঞান ষষ্ঠ পর্ব




চাঁদে অভিযানের চূড়ান্ত লক্ষ্য ছিল চাঁদের মাটিতে পা রাখা। সেই লক্ষ্যে ১৯৬১ সাল থেকে নিরলস পরিশ্রম করেছেন কয়েক হাজার বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী সহ আরো অনেক পেশার বিশেষজ্ঞরা। বিশাল বাজেটের একটা বিরাট কর্মযজ্ঞ আমেরিকার চন্দ্রাভিযান। অ্যাপোলো মিশন হলো চাঁদে অভিযানের চূড়ান্ত মিশন। অ্যাপোলো নামটা দেয়া হয়েছে প্রাচীন গ্রিক দেবতা অ্যাপোলোর নাম অনুসারে।

দশ পর্বের এই সিরিজের ষষ্ঠ পর্বে আলোচনা করা হয়েছে চাঁদে অভিযানের অ্যাপোলো প্রোগ্রামের প্রথম সাতটি অভিযান সম্পর্কে।  








চাঁদের বিজ্ঞান পঞ্চম পর্ব


চাঁদে আমেরিকানদের অভিযানের শুরুটা খুব একটা ভালো হয়নি। ১৯৫৮ থেকে ১৯৬৪ পর্যন্ত পরপর ১৫টি মিশন ফেল করে আমেরিকানদের। সবাই ভেবেছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন জিতে যাবে। কিন্তু শেষপর্যন্ত আমেরিকানরাই সফল হয়।

দশ পর্বের এই সিরিজের পঞ্চম পর্বে আলোচনা করা হয়েছে আমেরিকার চাঁদে অভিযানের পাইওনিয়ার প্রোগ্রাম, র‍্যাঞ্জার প্রোগ্রাম,  সার্ভেয়ার প্রোগ্রাম, এবং লুনার অরবিটার প্রোগ্রাম সম্পর্কে। 






চাঁদের বিজ্ঞান চতুর্থ পর্ব




মানুষের বুদ্ধিবৃত্তির উন্নতি ঘটার শুরু থেকেই মানুষ অনুসন্ধিৎসু। চাঁদের প্রতি মানুষের কৌতূহল প্রাগৈতিহাসিক। আজ আমরা দেখবো চাঁদে মানুষ কীভাবে অভিযান চালিয়েছে। প্রথমত দূরবীণের সাহায্যে, তারপর চন্দ্রযান পাঠিয়ে এবং সবশেষে মানুষ গেছে চাঁদে।

দশ পর্বের এই সিরিজের চতুর্থ পর্বে আলোচনা করা হয়েছে মানুষের চাঁদে অভিযানের প্রাথমিক প্রচেষ্টাগুলো সম্পর্কে। 







Friday, 18 January 2019

চাঁদের বিজ্ঞান তৃতীয় পর্ব


দশ পর্বের এই সিরিজের তৃতীয় পর্বে আলোচনা করা হয়েছে চাঁদের কারণে কীভাবে সূর্যগ্রহণ হয়, চন্দ্রগ্রহণ কীভাবে হয় এবং পৃথিবীতে জোয়ার-ভাটার জন্য চাঁদের ভূমিকা কী। 







চাঁদের বিজ্ঞান দ্বিতীয় পর্ব



দশ পর্বের এই সিরিজের দ্বিতীয় পর্বে আলোচনা করা হয়েছে চাঁদের ভর, আয়তন, ঘনত্ব, পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব, চাঁদের গতি, চাঁদের তিথি সম্পর্কে।





Wednesday, 16 January 2019

চাঁদের বিজ্ঞান প্রথম পর্ব



সৌরজগতের গ্রহগুলোর মোট চাঁদের সংখ্যা বর্তমানে ১৮১। ভবিষ্যতে এই সংখ্যা আরো বাড়তে পারে। আমাদের গ্রহ পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের যে প্রতিবেশী সে আমাদের একমাত্র চাঁদ। মাত্র চার লক্ষ কিলোমিটার দূরে সে থাকে। অন্য সব চাঁদের আলাদা আলাদা নাম আছে, অথচ আমাদের চাঁদের কোন আলাদা নাম নেই। পৃথিবীর মানুষ চাঁদকে দেবতা মনে করে বিভিন্ন নাম দিয়েছে - লুনা, সেলিনি ইত্যাদি, কিন্তু সেগুলোর কোনটাই বৈজ্ঞানিকভাবে স্বীকৃত নাম নয়। 

দশ পর্বের এই সিরিজের প্রথম পর্বে আলোচনা করা হয়েছে চাঁদ সম্পর্কে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মানুষের প্রাচীন বিশ্বাস ও সংস্কারের কথা। 





Sunday, 13 January 2019

পৃথিবীর বিজ্ঞান সপ্তম পর্ব (শেষ পর্ব)


সপ্তম পর্ব
পৃথিবীর প্রাকৃতিক সম্পদ
পৃথিবীর ভবিষ্যত








পৃথিবীর বিজ্ঞান ষষ্ঠ পর্ব



ষষ্ঠ পর্ব
পৃথিবীর উদ্ভবের পর থেকে ক্রমাগত পরিবর্তন ঘটে চলেছে পৃথিবীতে। যেমন বর্তমান সময়ে আমাদের ২৪ ঘন্টায় এক দিন হচ্ছে। অনেক অনেক বছর আগে কিন্তু এরকম ছিল না। ১৮ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে ২২ ঘন্টায় এক দিন হতো, ৪০০ দিনে এক বছর। সময়ের সাথে সাথে পৃথিবীর গতি কমে যাচ্ছে। তাই খুব ধীরে ধীরে পৃথিবীর দিনের দৈর্ঘ্য বেড়ে যাচ্ছে। এই পর্বে পৃথিবীর ক্রমাগত প্রাকৃতিক পরিবর্তন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।







পৃথিবীর বিজ্ঞান পঞ্চম পর্ব


পঞ্চম পর্ব
সৌরজগতের গ্রহগুলোর মধ্যে পৃথিবী অনন্য - কারণ এখানে প্রাণ আছে।
কিন্তু পৃথিবীর প্রাণের উৎস কী? কীভাবে সৃষ্টি হয়েছে প্রথম প্রাণ?








পৃথিবীর বিজ্ঞান চতুর্থ পর্ব


চতুর্থ পর্ব
পৃথিবীর রাসায়নিক উপাদান কী কী
পৃথিবীর চুম্বকত্বের উৎস কী
পৃথিবীর চুম্বকত্ব কীভাবে পৃথিবীকে মহাজাগতিক বিকিরণ থেকে রক্ষা করে
পৃথিবীর মহাদেশগুলো কীভাবে গঠিত হলো







পৃথিবীর বিজ্ঞান তৃতীয় পর্ব


তৃতীয় পর্ব
পৃথিবী সম্পর্কিত আলোচনার তৃতীয় পর্ব। 
পৃথিবীর আকাশ নীল কেন?
পৃথিবীতে পানি এলো কোত্থেকে?
পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ গঠন কী রকম?
কীভাবে জানলাম আমরা পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ গঠন?

ভূমিকম্প থেকে কী শেখার আছে?







পৃথিবীর বিজ্ঞান দ্বিতীয় পর্ব


দ্বিতীয় পর্ব
পৃথিবী গ্রহের বিজ্ঞান সম্পর্কিত আলোচনার দ্বিতীয় পর্ব। এই পর্বে আছে - পৃথিবী সম্পর্কে প্রাচীন দার্শনিকদের মতের বিবর্তন কীভাবে হলো, পৃথিবীর শৈশব কেমন ছিল, চাঁদের উৎপত্তি কখন হলো, পৃথিবীর বায়ুমন্ডল কীভাবে তৈরি হলো এবং বায়ুমন্ডলের বিভিন্ন স্তর ও উপাদানগুলো কী কী।









পৃথিবীর বিজ্ঞান প্রথম পর্ব


প্রথম পর্ব
আমাদের সৌরজগতের অনন্য গ্রহ পৃথিবী। এখানেই আছে প্রাণ আর প্রাণের উৎস। প্রাণীর নিজস্ব গ্রহ পৃথিবী সম্পর্কে সাত পর্বের আলোচনার প্রথম  পর্বে সূর্যের সাথে পৃথিবী গ্রহের সম্পর্কের সূচনা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।







Wednesday, 21 November 2018

সূর্যের বিজ্ঞান - ৩য় পর্ব


পৃথিবীর আকাশে খালি চোখে সবচেয়ে বড় ও সবচেয়ে উজ্জ্বল যে নক্ষত্রটি দেখা যায় সেটি হলো আমাদের সূর্য। বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণ থেকে মহাবিশ্বের উদ্ভব ঘটার পর পৃথিবীতে যে প্রাণের উদ্ভব হয়েছে তাতে সূর্যের ভূমিকা প্রধান। মানুষ যখন আগুন জ্বালাতে জানতো না, সূর্যই ছিল আলো ও তাপের একমাত্র উৎস। আমাদের দিন-রাত্রি, মাস-বছর সবই সূর্যকেন্দ্রিক। ধরতে গেলে সূর্যই পৃথিবীর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ শক্তির যোগানদাতা। সূর্যের সাথে মহাকর্ষ বলের আকর্ষণেই পৃথিবী নিজের কক্ষপথে টিকে আছে, নইলে কবেই কক্ষচ্যুত হয়ে মহাশূন্যে হারিয়ে যেতো। সূর্য থেকে আলো ও তাপ নিয়ে উদ্ভিদ খাদ্য প্রস্তুত করে। সূর্যের কারণেই আমাদের পৃথিবীতে একটি চমৎকার প্রাণোপযোগী আবহাওয়ামণ্ডল বিরাজ করছে। সূর্যের বিজ্ঞান সম্পর্কে আলোচনায় সূর্য সম্পর্কে খুব প্রয়োজনীয় তথ্যগুলোকে সরলভাবে বর্ণনা করার চেষ্টা করেছি তিনটি পর্বে।

তৃতীয় পর্ব
·        সূর্যের রাসায়নিক উপাদান
·        সূর্যের আলো
·        সূর্যের পরিবেশ
·        সৌরকলঙ্ক
·        সৌরঝড়
·        সূর্যের ঘূর্ণন
·        সূর্যের ওপর পৃথিবীর প্রভাব
·        পৃথিবীর দিনরাত
·        সূর্যগ্রহণ
·        পৃথিবীর শক্তিদাতা সূর্য
·        সৌরশক্তি
·        সূর্যের ভবিষ্যৎ
·        নতুন সূর্য




এই সবগুলো তথ্য আমার 'অর্ক ও সূর্যমামা' বইতে প্রকাশিত হয়েছে।




সূর্যের বিজ্ঞান - ২য় পর্ব



পৃথিবীর আকাশে খালি চোখে সবচেয়ে বড় ও সবচেয়ে উজ্জ্বল যে নক্ষত্রটি দেখা যায় সেটি হলো আমাদের সূর্য। বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণ থেকে মহাবিশ্বের উদ্ভব ঘটার পর পৃথিবীতে যে প্রাণের উদ্ভব হয়েছে তাতে সূর্যের ভূমিকা প্রধান। মানুষ যখন আগুন জ্বালাতে জানতো না, সূর্যই ছিল আলো ও তাপের একমাত্র উৎস। আমাদের দিন-রাত্রি, মাস-বছর সবই সূর্যকেন্দ্রিক। ধরতে গেলে সূর্যই পৃথিবীর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ শক্তির যোগানদাতা। সূর্যের সাথে মহাকর্ষ বলের আকর্ষণেই পৃথিবী নিজের কক্ষপথে টিকে আছে, নইলে কবেই কক্ষচ্যুত হয়ে মহাশূন্যে হারিয়ে যেতো। সূর্য থেকে আলো ও তাপ নিয়ে উদ্ভিদ খাদ্য প্রস্তুত করে। সূর্যের কারণেই আমাদের পৃথিবীতে একটি চমৎকার প্রাণোপযোগী আবহাওয়ামণ্ডল বিরাজ করছে। সূর্যের বিজ্ঞান সম্পর্কে আলোচনায় সূর্য সম্পর্কে খুব প্রয়োজনীয় তথ্যগুলোকে সরলভাবে বর্ণনা করার চেষ্টা করেছি তিনটি পর্বে।


দ্বিতীয় পর্ব
·        সূর্যের জন্ম
·        সূর্যের আকার আয়তন ভর
·        সূর্যের গঠন
·        সূর্যের শক্তির উৎস






এই সবগুলো তথ্য আমার 'অর্ক ও সূর্যমামা' বইতে প্রকাশিত হয়েছে।



সূর্যের বিজ্ঞান - ১ম পর্ব



পৃথিবীর আকাশে খালি চোখে সবচেয়ে বড় ও সবচেয়ে উজ্জ্বল যে নক্ষত্রটি দেখা যায় সেটি হলো আমাদের সূর্য। বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণ থেকে মহাবিশ্বের উদ্ভব ঘটার পর পৃথিবীতে যে প্রাণের উদ্ভব হয়েছে তাতে সূর্যের ভূমিকা প্রধান। মানুষ যখন আগুন জ্বালাতে জানতো না, সূর্যই ছিল আলো ও তাপের একমাত্র উৎস। আমাদের দিন-রাত্রি, মাস-বছর সবই সূর্যকেন্দ্রিক। ধরতে গেলে সূর্যই পৃথিবীর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ শক্তির যোগানদাতা। সূর্যের সাথে মহাকর্ষ বলের আকর্ষণেই পৃথিবী নিজের কক্ষপথে টিকে আছে, নইলে কবেই কক্ষচ্যুত হয়ে মহাশূন্যে হারিয়ে যেতো। সূর্য থেকে আলো ও তাপ নিয়ে উদ্ভিদ খাদ্য প্রস্তুত করে। সূর্যের কারণেই আমাদের পৃথিবীতে একটি চমৎকার প্রাণোপযোগী আবহাওয়ামণ্ডল বিরাজ করছে। সূর্যের বিজ্ঞান সম্পর্কে আলোচনায় সূর্য সম্পর্কে খুব প্রয়োজনীয় তথ্যগুলোকে সরলভাবে বর্ণনা করার চেষ্টা করেছি তিনটি পর্বে।

প্রথম পর্ব
·        সুর্য সম্পর্কে মানুষের ধারণার বিবর্তন
·        সূর্যের উৎপত্তির আগে কী ছিল?
·        সূর্য কী এবং কোথায়?






এই সবগুলো তথ্য আমার 'অর্ক ও সূর্যমামা' বইতে প্রকাশিত হয়েছে।




Latest Post

ফ্ল্যাশ রেডিওথেরাপি: ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন সম্ভাবনা

  যে রোগের কাছে পৃথিবীর মানুষ সবচেয়ে বেশি অসহায় – তার নাম ক্যান্সার। প্রতি বছর ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা আশংকাজনক হারে বেড়েই চলেছে। ধারণা করা হ...

Popular Posts